মো. সাইফুল ইসলাম:

হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির সংসদ মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এর সহযোগিতা চাই। ঋণের চাপে দিশেহারা ব্যবসায়ী জহির, আগুনে পুড়ে ৩৫ লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি। সেল ম্যান থেকে কাজ শুরু করে কঠোর পরিশ্রমে বেকারির মালিক। পরিশ্রমের বিনিময়ে অর্জিত সহায় সম্পত্তি সব গুড়েবালি বৈদ্যুতি শর্টসার্কিটের আগুনে। প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়ে ছাই। এখন পথে বসার উপক্রম হয়েছে হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি সিমান্ত এলাকার ধোপল্লা বাজারের আগুনে পুড়ে ছাই।
যানা যায়, শাহরাস্তি উপজেলার ১০নং টামটা (দ.) ইউনিয়নের ধোপল্লা বাজারের আল-মদিনা বেকারির মালিক মো. জহিরুল ইসলামের। জহির এখন ঋণের চাপে দিশহারা। কঠোর পরিশ্রমে গড়ে তোলা আল মদিনা বেকারি ৫ নভেম্বর ২০২১ রাত ৩ টায় বৈদ্যুতিক আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হয়। এতে হাজীগঞ্জ এবং শাহরাস্তি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের যৌথ চেষ্টায় আগুনে নিয়ন্ত্রনে আসে।
সোমবার ২২ নভেম্বর এব্যপারে বেকারির মালিক জহিরুল ইসলাম জানান, ধোপল্লা বাজারে ৪ মাস আগে আল-মদিনা বেকারি চালু করি। এখানে আমার ৫টি দোকানসহ প্রায় ৮টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়ে যায়। অনেক কষ্ট করে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে বেকারির কার্যক্রম চালু করি। প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয় করে এ প্রতিষ্ঠানটি দাঁড় করাই। কয়েকটি এনজিও সংস্থা থেকে সাড়ে ৮ লাখ টাকার ঋণ উত্তোলন করি।
আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হওয়ার পূর্বে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৪ লাখ টাকা লোনের জন্য আবেদন করেছি। বেকারি আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণে তারা লোন দিচ্ছে না। এ মুহুর্তে বেকারি পুনরায় চালু করতে না পারলে ঋণের বোঝা থেকে মুক্তির কোন উপায় থাকবে না। আমার একটি স্যানেটারি দোকান ছিল তাও আগুনে পড়ে যায়।
বর্তমানে আমার আর কোন সহায় সম্পত্তি নেই। চাঁদপুর-০৫ হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম মাননীয় এমপি মহদোয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্বস দিয়েছেন সহযোগিতা করবেন। তবে এখনো কারো সহযোগিতা পাইনি। এদিকে ঋণের জন্য এনজিও সংস্থাগুলো চাপ দিচ্ছে। ব্যাংক তো রয়েছে। আমি আমার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানটি পুনরায় চালু করতে সকলের সহযোগিতা চাই।
সরকারের পক্ষ থেকে যদি সহযোগিতা করে তাহলে হয়তোবা আমি ঘুরে দাঁড়াতে পারবো। ঋণের চাপে দিশেহারা ব্যবসায়ী জহির, আগুনে পুড়ে ৩৫ লাখ টাকা ক্ষয়ক্ষতি। সেল ম্যান থেকে কাজ শুরু করে কঠোর পরিশ্রমে বেকারির মালিক। পরিশ্রমের বিনিময়ে অর্জিত সহায় সম্পত্তি সব গুড়েবালি বৈদ্যুতি শর্টসার্কিটের আগুনে। প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়ে ছাই। এখন পথে বসার উপক্রম হয়েছে হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি সিমান্ত এলাকার ধোপল্লা বাজারের আগুনে পুড়ে ছাই।
যানা যায়, শাহরাস্তি উপজেলার ১০নং টামটা (দ.) ইউনিয়নের ধোপল্লা বাজারের আল-মদিনা বেকারির মালিক মো. জহিরুল ইসলামের। জহির এখন ঋণের চাপে দিশহারা। কঠোর পরিশ্রমে গড়ে তোলা আল মদিনা বেকারি ৫ নভেম্বর ২০২১ রাত ৩ টায় বৈদ্যুতিক আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হয়। এতে হাজীগঞ্জ এবং শাহরাস্তি উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের যৌথ চেষ্টায় আগুনে নিয়ন্ত্রনে আসে।
গতকাল সোমবার ২২ নভেম্বর এব্যপারে বেকারির মালিক জহিরুল ইসলাম জানান, ধোপল্লা বাজারে ৪ মাস আগে আল-মদিনা বেকারি চালু করি। এখানে আমার ৫টি দোকানসহ প্রায় ৮টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়ে যায়। অনেক কষ্ট করে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে বেকারির কার্যক্রম চালু করি। প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয় করে এ প্রতিষ্ঠানটি দাঁড় করাই। কয়েকটি এনজিও সংস্থা থেকে সাড়ে ৮ লাখ টাকার ঋণ উত্তোলন করি।
আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হওয়ার পূর্বে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ৪ লাখ টাকা লোনের জন্য আবেদন করেছি। বেকারি আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণে তারা লোন দিচ্ছে না। এ মুহুর্তে বেকারি পুনরায় চালু করতে না পারলে ঋণের বোঝা থেকে মুক্তির কোন উপায় থাকবে না। আমার একটি স্যানেটারি দোকান ছিল তাও আগুনে পড়ে যায়।
বর্তমানে আমার আর কোন সহায় সম্পত্তি নেই। চাঁদপুর-০৫ হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির সংসদ সদস্য মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম মাননীয় এমপি মহদোয় এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্বস দিয়েছেন সহযোগিতা করবেন। তবে এখনো কারো সহযোগিতা পাইনি।
এদিকে ঋণের জন্য এনজিও সংস্থাগুলো চাপ দিচ্ছে। ব্যাংক তো রয়েছে। আমি আমার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানটি পুনরায় চালু করতে সকলের সহযোগিতা চাই। সরকারের পক্ষ থেকে যদি সহযোগিতা করে তাহলে হয়তোবা আমি ঘুরে দাঁড়াতে পারবো।